শীতে চলে আসুন মুকুটমণিপুর, দিনদুয়েক আপনি আর আপনার নীরবতা…

হাওড়া থেকে মুকুটমণিপুর যেতে সারে ৪ থেকে ৫ ঘন্টা সময় লাগে। হাওড়া-বোকারো প্যাসেঞ্জার রাত ১০ঃ৪০ মিনিটে হাওড়া ছেড়ে রাত ৩ টে নাগাদ বাঁকুড়া পৌঁছোয়, ভোর ৫টায় মাচানতলা থেকে মুকুটমণিপুর যাওয়ার বাস ছাড়ে । এছাড়াও শতাব্দী এক্সপ্রেস (সকাল ০৬ঃ০৫) এবং ব্ল্যাক ডায়মন্ড এক্সপ্রেস (সকাল ০৬ঃ১৫) এ দুর্গাপুর, সেখান থেকে বাসে মুকুটমণিপুর।

সাঁত্রাগাছি থেকে সকাল ০৬ঃ২৫ মিনিটে রূপসী বাংলা ছেড়ে সকাল ১০ঃ২০ মিনিটে বাঁকুড়া পৌঁছে বাসে বা ভাড়া গাড়িতে করে যেতে পারেন গন্তব্যে।

মশাগ্রাম হয়ে বাঁকুড়া, গেছেন নাকি কখনও? একবার গিয়ে দেখতে পারেন। ২ ঘন্টা ৪৫ মিনিটের রাস্তা, বাঁকুড়া স্টেশনে নেমে ব খাতরা বাস স্টপেজ থেকে বাসে মুকুটমণিপুর।

বোটে করে কংসাবতী নদী পেরিয়ে ওপারে গেলেই রয়েছে বনপুকুরিয়া ডিয়ারপার্ক

বনপুকুরিয়া ডিয়ারপার্ক
মুকুটমণিপুর থেকে ৪ কিমি দূরে অম্বিকানগর। রানী মুকুটমনির নামে মুকুটমণিপুরের নামকরণ করেন অম্বিকানগরের তৎকালীন রাজা গোপীনাথ ধবল।

অম্বিকানগর রাজবাড়ির ধ্বংসাবশেষ
অম্বিকানগর থেকে টোটোয় চেপে চলে যান পরেশনাথের মন্দির। একদম ড্যামের কাছেই রয়েছে মন্দিরটি।

মুকুটমণিপুর থেকে ঘন্টাখানেকের রাস্তা অতিক্রম করলেই চলে যেতে পারেন শুশুনিয়া পাহাড়।

শুশুনিয়া পাহাড়